বৃক্ষ-গুল্ম-বারুৎ (মরীচিকা )
অযাচিত প্রাপ্তি প্রত্যাশার পিদিমে আগুন জ্বালিয়ে দেয়
ফুঁসে ওঠে অনাকাঙ্ক্ষিত চাহিদার লকলকে শিখা,
শুষে নিতে চায় সবটুকু অক্সিজেন
যার জোড়ে বেচে আছি এখনও,
কার্বন-ডাই-অক্সাইডে ভরে যায় চারদিক
ক্ষীণ হয়ে আসে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা।
ঠিক যেন হঠাত বৃক্ষচারা পেয়ে-
গুল্মগুলো সব উপড়ে ফেলে
গলিয়ে-পচিয়ে সার বানিয়ে
সেই চারার গোড়ায় ঢালি
এ খরায় স্বপ্ন দেখি ছায়ার!
ফাঁটা মাটি আরও ফেঁটে চৌচির হয়;
তপ্ত রোদে চোখের পলক ফেলা দায়,
তখনও একটু ছায়ার আশায়
চারাটায় পানি দেই - পরম মমতায়;
শেষ হয়ে আসে খাবার পানিটুকুও
তবুও কুড়ি আসেনা চারার।
এ যে বৃক্ষ! গুল্ম হলে কবেই কুড়ি দিত!
অস্থিরতা বাড়তে থাকে প্রতি মুহূর্তে;
একসময় চরম ক্ষুধায় ইচ্ছে করে খুব-
সাধের চারার পাতাগুলোই চিবিয়ে খেতে।
ফুঁসে ওঠে অনাকাঙ্ক্ষিত চাহিদার লকলকে শিখা,
শুষে নিতে চায় সবটুকু অক্সিজেন
যার জোড়ে বেচে আছি এখনও,
কার্বন-ডাই-অক্সাইডে ভরে যায় চারদিক
ক্ষীণ হয়ে আসে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা।
ঠিক যেন হঠাত বৃক্ষচারা পেয়ে-
গুল্মগুলো সব উপড়ে ফেলে
গলিয়ে-পচিয়ে সার বানিয়ে
সেই চারার গোড়ায় ঢালি
এ খরায় স্বপ্ন দেখি ছায়ার!
ফাঁটা মাটি আরও ফেঁটে চৌচির হয়;
তপ্ত রোদে চোখের পলক ফেলা দায়,
তখনও একটু ছায়ার আশায়
চারাটায় পানি দেই - পরম মমতায়;
শেষ হয়ে আসে খাবার পানিটুকুও
তবুও কুড়ি আসেনা চারার।
এ যে বৃক্ষ! গুল্ম হলে কবেই কুড়ি দিত!
অস্থিরতা বাড়তে থাকে প্রতি মুহূর্তে;
একসময় চরম ক্ষুধায় ইচ্ছে করে খুব-
সাধের চারার পাতাগুলোই চিবিয়ে খেতে।
Comments
Post a Comment