ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বসেরা ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় না থাকা বিষয়ক
টাইমস হায়ার এডুকেশন কর্তৃক সদ্য প্রকাশিত আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় র্যাংকিং এর সেরা ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেই। এর কারণ অনুসন্ধানে প্রথমেই র্যাংকিং এর মানদণ্ডগুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক। টাইমস হায়ার এডুকেশন ৫টি মানদণ্ডে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে মূল্যায়ন করে এই তালিকা তৈরি করেছে। এগুলো হলো-
ক) শিক্ষার পরিবেশ -৩০%
খ) গবেষণার সংখ্যা ও সুনাম -৩০%
গ) সাইটেশন বা গবেষণার উদ্ধৃতি - ৩০%
ঘ) গবেষণা থেকে আয় -২.৫% এবং
ঙ) আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ও সংশ্লিষ্টতা -৭.৫%
খ) গবেষণার সংখ্যা ও সুনাম -৩০%
গ) সাইটেশন বা গবেষণার উদ্ধৃতি - ৩০%
ঘ) গবেষণা থেকে আয় -২.৫% এবং
ঙ) আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ও সংশ্লিষ্টতা -৭.৫%
বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ তিনটি। জ্ঞান সংরক্ষণ, উৎপাদন ও বিস্তরণ। শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রের অতীত ও চলমান আলোচনা-গবেষণা সম্পর্কে জানবে, নিজেরাও গবেষণা কর্মে সংশ্লিষ্ট হয়ে নতুন জ্ঞান উৎপাদনে ব্রতী হবে এবং নিজ ক্ষেত্রের অন্যান্য গবেষক ও সমাজের অন্যান্য মানুষের কাছে এগুলোর বিস্তরণ করবে- এটাই কাঙ্খিত। এর জন্য শিক্ষার্থীদের দিতে হবে শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ। র্যাংকিএর এর মানদণ্ডগুলোর মধ্যে তাই একে প্রথমেই রাখা হয়েছে। আদতে এই পরিবেশের ওপরই অন্যান্য চারটি বিষয় নির্ভর করে। পরিবেশ পেলে শিক্ষার্থীরা গবেষণায় উদবুদ্ধ হবে, গবেষণাকর্মের সংখ্যা ও মান বৃদ্ধি পাবে। মানসম্মত গবেষণা হলে সেইসব গবেষণাপত্র অন্যান্য গবেষকগণ নিজেদের গবেষণার ক্ষেত্রে উদ্ধৃত করবেন অর্থাৎ সাইটেশন বৃদ্ধি পাবে। মানসম্মত গবেষণা ও উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে গবেষনা করলে, বিশ্ববিদ্যালয় ও শিল্পক্ষেত্রের সমন্বয় থাকলে তা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ও বাড়বে। নতুন নতুন বিষয়ে গবেষণা হলে বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সহযোগীতা ও সমন্বয় বাড়বে। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বাড়বে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় র্যাংকিং এ না থাকার বহুমাত্রিক কারণ আছে। তারমধ্যে সবচে’ বড় কারণ হলো শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে না পারা। শিক্ষার পরিবেশ মানে শুধু শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রজেক্টর সম্বলিত ক্লাসরুম নয়। আমদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বোপরি শিক্ষাজীবনের পরিবেশ কতটুকু নিশ্চিত করতে পারছে তা দেখা যাক।
প্রথমেই আবাসিক শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করা যাক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শতভাগ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় নয়। ঢাকা শহরে জীবনযাত্রার ব্যয় বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর সাধ্যের বাইরে বলে শিক্ষার্থীরা গাঁদাগাঁদি করে হলে থাকতে বাধ্য হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের বৈধ আবাসিক সিটের ব্যবস্থা নেই। বিভিন্নভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর আশ্রয়ে তারা যে রুমে থাকে সেটাকে বলা হয় গণরুম। একটি গণরুমে ১৫ জন থেকে ক্ষেত্রবিশেষে ৬০ জন পর্যন্ত শিক্ষার্থী থাকে। থাকে না বলে ঘুমায় বলা যায় আসলে। কারণ এই রুম শুধু তাদের ঘুমানোর কাজেই লাগে। অনেকে আবার গণরুমে থাকার জায়গা না পেয়ে মসজিদে বা গ্রীষ্মকালে হলের ছাদেও ঘুমায়। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের এইসব গণরুমে কোন পড়ার টেবিলই নেই। একজন শিক্ষার্থীর বইপত্র রাখার মতো কোন জায়গা থাকেনা। অবস্থা দেখলে মনে হবে যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক কক্ষ নয় বরং এগুলো কোন শরনার্থী শিবিরের কক্ষ। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান তো দূরের কথা, শিক্ষার্থীদের হলের আবাসন ব্যবস্থা দেখলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি সার্ভাইভাল ট্রেনিং সেন্টার মনে হবে। একজন শিক্ষার্থীর জন্য একটা পড়ার টেবিল নিশ্চিত করা না গেলে শিক্ষার্থীরা জ্ঞান সংরক্ষণ, তৈরি ও বিস্তরণ করবে কি গাছতলায় বসে ? তাও নাহয় সম্ভব ছিল, যদি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর একটা ল্যাপটপ নিশ্চিত করা যেত- যেখানে আপডেটেড রিসোর্স যেমন- বইপত্র, জার্নাল ইত্যাদি এক্সেসিবল।তারা মাঠে-সিঁড়িতে বসে সেই ল্যাপটপের সাহায্যেই জ্ঞান চর্চা করতে পারত। এই সংকট শুধু প্রথম বর্ষ নয় বরং সব শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
এবার খাবারের কথায় আসা যাক। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা কি পূরণ হয়? নানান গবেষণায় উঠে এসেছে যে শিক্ষার্থীরা হলে যে খাবার খায় তা কোনভাবেই তাদের দৈনন্দিন পুষ্টির চাহিদা পূরণে সক্ষম নয়। শিক্ষার্থীদের পুষ্টি চাহিদা মেটানো না গেলে তাদের দ্বারা বিশ্বমানের গবেষণা আশা করতে পারি কিভাবে?
বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আছে। এই লাইব্রেরিতেআপডেটেডকোন জার্নাল নেই। আপডেটেড বইপত্রনেই। '৮০রপরেরআপডেটেডরিসোর্স নেই। লাইব্রেরির কালেকশনের মতোএইবিশ্ববিদ্যালয়এখনো'৮০তেইআটকেআছেকিনাএইপ্রশ্নওঠাস্বাভাবিক। ২০১৯ এ এসে এখনো ‘৮০র দশকে বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের রিসোর্স আটকে থাকলে সেই বিশ্ববিদ্যালয় কোনভাবেই বিশ্বসেরা ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় থাকতে পারেনা। বিজ্ঞান গ্রন্থাগার ও কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্তই শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করে। এমনকি গ্রন্থাগারে আসন নিশ্চিত করার জন্য ভোর হতে লাইনে দাঁড়াতে হয়। কিন্তু বেশিরভাগ শিক্ষার্থী গ্রন্থাগারে গিয়ে চাকরির পড়াশোনা করে। গ্রন্থাগারে যা পুরোনো বইপত্র আছে সেগুলোও ছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। গ্রন্থাগার আর গ্রন্থাগার নেই, একে সর্বোচ্চ পাঠাগার বলা যেতে পারে। গ্রন্থাগারে গিয়ে চাকরির পড়াশোনার এই প্রবণতার কারণ হলো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার সাথে বাস্তবজীবনের ও শিল্পের কোন সংযোগ নেই। শিল্পের সাথে সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন সমন্বয় নেই। ফলে শিল্প ও বাস্তবজীবনে ব্যবহার-উপযোগী গবেষণা নেই, গবেষণা থেকে আয়ের সুযোগও নেই। শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে নিশ্চিত ভবিষ্যৎ দেখতে না পেয়েই চাকরির পড়াশোনা করে। বিশ্ববিদ্যালয় অনেকটাই ডিগ্রি প্রদান ও সরকারি ক্যাডারসহ চাকুরে তৈরির প্রতিষ্ঠান হয়ে পড়েছে।
র্যাংকিং এর দুটি গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড এই গবেষণা ও এ থেকে আয়। উন্নত বিশ্বে কোন বিষয়ে কতজন বিশেষজ্ঞ দরকার সেই অনুযায়ী সেই বিষয়ে শিক্ষার্থী সংখ্যা নির্দিষ্ট করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নেওয়া হয়। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমান শিক্ষার্থীদের সার্বিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত না করেই প্রতিবছরই নতুন বিষয় খুলে আসন সংখ্যা বাড়িয়েই যাচ্ছে। সময় ও প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে নতুন বিষয় খোলা আবশ্যিক। কিন্তু সেইসব বিষয়ে অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ শিক্ষকও প্রয়োজন, গবেষণার সুযোগ প্রয়োজন। যেটা আমাদের বিদ্যমান অন্যান্য বিষয় থেকেই নিশ্চিত করা সম্ভব।
গবেষণা কোন একক কাজ নয় যে ঘরে বসে বা পাহাড়ের চূড়ায় বসে একা-একাই গবেষণা করে ফেলা যায়। অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা তো বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ থেকেই বঞ্চিত। এই জ্যামের শহরে কয়েক ঘন্টা রাস্তায় কাটিয়ে অনাবাসিক শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়াত করে। এই দীর্ঘ ভ্রমণ ক্লান্তি নিয়ে তারা জ্ঞানক্ষেত্রে অবদানে সচেষ্ট হবে কিভাবে?
সারাবিশ্বের উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় পিএইচডি ছাড়া শিক্ষক হওয়া সুযোগ নেই। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে মাস্টার্স ডিগ্রিই শিক্ষকতায় প্রবেশের যোগ্যতা! অর্থাৎ মাস্টার্সে গবেষণা শেখার জন্য যে একটা থিসিস করতে হয় সেটা করেই ভবিষ্যৎ গবেষকদের পড়ানোর যোগ্যতা অর্জন হয়ে যায়! বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভিত্তিক জার্নালগুলোও অনিয়মিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন পিয়ার রিভিউড জার্নাল নেই। ব্যাপারটা এমন হয়ে গেছে যে শিক্ষকদের পদোন্নতির জন্য গবেষণাপত্র প্রয়োজন হলেই কেবল জার্নাল প্রকাশিত হয়। শিক্ষার্থীদের গবেষণাপত্র প্রকাশের সুযোগও সীমিত, প্রায় নেই বললেই চলে। এটাও আমাদের শিক্ষা ও গবেষণার মান নিশ্চিত করতে না পারার অন্যতম কারণ।
গবেষণা না হওয়ার আরেক কারণ গবেষণা-বরাদ্দ না থাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট বাজেটের ক্ষুদ্র অংশ গবেষণায় বরাদ্দ থাকে যা মোটেও যথেষ্ট নয়। শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও গবেষণায় নিজে থেকে আগ্রহী না হওয়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের অকার্যকারীতার অন্যতম কারণ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিপদ্ধতিতে সমস্যা থাকায় শিক্ষার্থী তাদের পছন্দমত বিষয়ে ভর্তি হতে পারেনা। তাই স্বভাবতই তাদের সেই বিষয়ে গবেষণার আগ্রহও থাকেনা। এটা শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয় বরং সার্বিকভাবে আমাদের জাতীয় সমস্যা। উচ্চশিক্ষার সুযোগ হবে যোগ্যতা ও আগ্রহ কেন্দ্রিক। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বিষয়কেন্রিক এই আগ্রহ ও যোগ্যতা যাচাই হয়না। তাই দেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ই র্যাংকিং এ নেই।
শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার গুণগত মান নিশ্চিতের অন্তরায়। বেশিরভাগ বিভাগ ও অনুষদে মোটা অর্থের বিনিময়ে সান্ধ্যকালীন কোর্স পরিচালিত হয়। এই সান্ধ্যকালীন কোর্স মূলত সার্টিফিকেটমুখী। শিক্ষকেরা এই সান্ধ্যকালীন কোর্সে পড়াতে গিয়ে গবেষণার সময়-সুযোগ পাননা। অনেক শিক্ষকই ঢাকা শহরের অন্যান্য প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন ক্লাস নেন। সান্ধ্যকালীন কোর্স ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নেওয়ার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ ব্যাহত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক রাজনীতিকরণও শিক্ষা ও গবেষণার মান নিশ্চিত করতে না পারার গুরুত্বপূর্ণ কারণ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটি দিক দিয়ে অনন্য যে এই বিশ্ববিদ্যালয় একটি দেশের জন্ম দিয়েছে। তাই বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা দিনে-রাতে মিছিল-মিটিং-প্রটোকল নিয়ে ব্যস্ত থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাংকিং এর মানদণ্ড পূরণ কোনভাবেই সম্ভব হবেনা। ছাত্রদের মূল দ্বায়িত্ব জ্ঞান চর্চা, মিছিল-মিটিং নয়। শুধু এটাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ থেকে উপাচার্য নিয়োগ পর্যন্ত সবকিছুরই রাজনীতিকরণ হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে রাজনীতিকরণের কারণে যোগ্যরা শিক্ষকতায় আসতে পারেনা বলে নিয়মিতই পত্রিকায় খবর দেখা যায়।
সর্বোপরি বলা যায় যে বহুমাত্রিক কারণ থাকলেও শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করতে না পারার কারণেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক র্যাংকিং এ নেই। প্রথম মানদণ্ডটি পূরণ করতে পারলেই অন্যান্যগুলো অনেকাংশে উৎরে যাওয়া সম্ভব হবে। এর জন্য চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীদারদের সদিচ্ছা। আমদের মনে রাখতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় কোন সার্ভাইভাল ট্রেনিং সেন্টার নয়, নয় পেশাগত উচ্চতর দক্ষতা অর্জন, চাকুরে তৈরি ও সার্টিফিকেট বিক্রয়ের প্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয় হলো রাষ্ট্রের বুদ্ধিবৃত্তিক কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক সর্বোপরি পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধনা হবে জ্ঞান সংরক্ষণ, তৈরি ও বিস্তরণের সাধনা। এর জন্য প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের সকল অংশীজনের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
It's an analytical article in the end.Want much more about that.
ReplyDeleteধন্যবাদ সজীব। কোন ভাবনা এলে লিখে ফেলব :D
Delete